সার্কিট স্কিমেটিকে সিম্বল ব্যবহারের কারণ ও তার উপযোগীতা
পরিচ্ছেদসমূহ
সার্কিট সিম্বল, কি ও কেনঃ
ইলেকট্রনিক্স সার্কিট ডায়াগ্রামে/স্কেমেটিকে সিম্বল (Symbol-চিহ্ন) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। বাস্তবে পার্টস গুলো দেখতে যেমন হয় তার চেয়ে সার্কিট ডায়গ্রামে দেখতে একদমই আলাদা। একজন নতুন হবিস্ট কে অবশ্যই গুলোর সাথে পর্যাপ্ত পরিচয় থাকা উচিত ইলেকট্রনিক্স নিয়ে কাজ করতে গেলে আর এখন এই টপিকেই ছোট্ট আলোচনা করব।
পার্টস এর বাস্তব রূপ ও সিম্বলঃ
সার্কিটে বহুল প্রচলিত কিছু পার্টস হলো রেজিস্টার, ক্যাপাসিটর, ট্রানজিস্টার, ডায়োড, এলইডি ইত্যাদি। এছাড়াও আছে সুইচ, ব্যাটারি বা বিভিন্ন রকম পাওয়ার সোর্স, ট্রান্সফরমার, আইসি, ফিউজ, সেন্সর, লজিক গেট ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবে এ গুলো যেমন দেখতে হয় সার্কিট স্কিমেটিকে কিন্তু দেখতে তেমন নয়।
তাহলে সিম্বলের এই ভিন্নতা কেন?
ধরুন আপনি একটা ট্রানজিস্টার নিয়ে কাজ করছেন যেটা NPN type (উদাহরণঃ BC547, C828, D400, D882, D880, BD135/139 ইত্যাদি) এখন যদি প্রতি ট্রানজিস্টার কে এমন আলাদা আলাদা করে চিহ্ন দিয়ে প্রকাশ না করে বাস্তব ভাবে দেখানো হয় তারফলে স্কিমেটিক যেমন বিশাল বড় আর জটিলতা পূর্ণ হবে তেমনি বুঝতেও অনেক অসুবিধা হবে। একই কথা রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর বা অন্যান্য পার্টস এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মানের ভিন্নতানুসারে রেজিস্টর ক্যাপাসিটর ইত্যাদির আকারও পাল্টায়।
নিচের চিত্রে বিভিন্ন ট্রানজিস্টার এর সত্যিকার রূপ আর তার স্কিমেটিক সিম্বল দেখতে পাবেন-
একই কথা রেজিস্টরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মানের ভিন্নতা অনুযায়ী আকার পাল্টায় কিন্তু চিহ্ন একই থাকে। নিচের চিত্রটি দেখুন-
তাই স্কিমেটিকে এগুলোকে চিহ্ন দিয়ে প্রকাশ করা হয়। সহজ ভাবে বললে সার্কিট এ ব্যবহার করা পার্টস এর কাল্পনিক রূপ হচ্ছে এটি। এ দিয়ে প্রকাশকরে সার্কিট ডায়াগ্রাম কে সহজবোধ্য করা হয়।
তাহলে নিশয়ই বুঝতে পারছেন এর গুরুত্ব কত!
কিছু কমন Symbol
সচরচার যে পার্টসগুলো লাগে, তারমধ্যে অন্যতম হচ্ছে রেজিস্টর, ট্রানজিস্টার, ক্যাপাসিটর, এলইডি প্রভৃতি।
কিছু পার্টস আছে, যেগুলো বাস্তবে দেখতে একই রকম, কিন্তু চিহ্ন আলাদা। যেমন NPN ও PNP ট্রানজিস্টর
কিছু সিম্বল ও তার উৎস, কারা এ গুলো নিয়ন্ত্রণ করে খুব পপুলার কিছু নিচের উইকিপেডিয়া লিঙ্কে পাবেন-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Electronic_symbol
ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন পার্টস এর জন্য ভিন্ন ভিন্ন Symbol আছে যা উদাহরণ দিয়ে শেষ করা যাবে না। আর নিত্য নতুন বিভিন্ন পার্টস, সেন্সর ইত্যাদি আবিষ্কার হচ্ছে আর তার লিস্ট ও ক্রমান্বয়ে বড় হচ্ছে। তবে মোটামুটি কাজ চলার মতো করে একটা বিশাল তালিকা দিচ্ছি চিত্রে। দেখলেই বুঝতে পারবেন কত রকম বাহারি সমাহার রয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স দুনিয়ায়।
খুব কমন ও জনপ্রিয় ট্রানজিস্টার এর লেগ কনফিগারেশন দেয়া হলো-
টিপসঃ এখন কার চাইনিজ দুই নাম্বার ভেজাল পার্টস এর যন্ত্রণায় ডাটা শিট বা গুগলে ইমেজ দিয়ে লেগ না খুঁজে মিটার দিয়ে মেপে বের করাই উত্তম পন্থা।
v good. appreciate ur effort.
Thanks vai…
That was helpful 🙂
thank you vai.
Most Welcome 🙂
Tnx
tnx
thanks
thanks
মন্তব্য:thanks raihan Vhai apni ontoto deser kotha vhebecen
ধন্যবাদ 🙂